সুন্দরবনের মধু চেনার উপায়; ৭টি সহজাত বৈশিষ্ট্য
মধু কেনার সময় অনেকেই সুন্দরবনের মধু খোঁজে কেননা এটি তূলনামূলক হেলদি। তবে বাজারের অসাধু ব্যবসায়ীরা প্রক্রিয়াজাতকৃত মধুকে সুন্দরবনের খাঁটি মধু হিসেবে চালিয়ে দিচ্ছে। তাই সাধারণ জনগনের জন্য খাঁটি মধু খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।
তবে নিম্নোক্ত বৈশিষ্ট্যগুলি আপনাকে সুন্দরবনের খাঁটি মধু সম্পর্কে ধারণা দিবে। পরবর্তীতে মধু কেনার সময় তথ্যগুলি অবশ্যই আপনার কাজে লাগবে।
- সুন্দরবনের খাঁটি মধু দেখতে অনেকটা হালকা রঙের হয়। খানিকটা ট্রাফিক সংকেতে লাল-সবুজের মাঝখানের হলুদ আলোর মতো।
- সুন্দরবনের মধুর ঘনত্ব সবসময় পাতলা হবে। কেনার সময় এই বিষয়টি সবসময় খেয়াল করবেন।
- খাঁটি মধু খেতে হবে হালকা টক মিষ্টি স্বাদের। কেনার সময় সুযোগ থাকলে অবশ্যই চেখে দেখবেন।
- সুন্দরবনের মধুকে ঝাঁকি দিলে ফেনা বের হয়। যদি না বের হয় তাহলে বুঝবেন তা খাঁটি না।
- দীর্ঘদিন ফ্রিজে রাখার পরেও এই মধু কখনো জমে না। খাঁটি মধুর এই এক অতুলনীয় গুণ।
- সুন্দরবনের অরিজিনাল মধুর মধ্যে একধরনের আবরণ পড়ে। অনেকে ভাবে পচা। কিন্তু এটি আসলে হলুদ রঙের পোলেন। চাক কাটা মধুর এটি একটি সহজাত বৈশিষ্ট্য।
- প্রথম চুমুকে এটি অনেকটা আখের রসের মতো মনে হতে পারে।
সুন্দরবনের মধু কেন খাবো?
শারীরিক ও যৌন দূর্বলতা, রক্তশূন্যতা, ফুসফুসের রোগ, জ্বর-সর্দি-কাশি সহ আরো নানাবিধ রোগের উপশম হিসেবে কাজ করে মধু। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির এ এক অন্যতম ওষুধ। এমনকি, কোষ্ঠকাঠিন্য, বাতের ব্যথা, দাঁতের ব্যথা, দৃষ্টিশক্তি, হাঁড় মজবুত ও ত্বক সুন্দর করতে সুন্দরবনের খাঁটি মধুর জুড়ি নেই।
Rafat –
ধন্যবাদ। অরিজিনাল পণ্য পেয়েছি।